মোঃ এনামুল হক স্টাফ রিপোর্টারঃ- ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল, ভালুকা,গফরগাঁও, পাগলা ও গাজীপুর জেলার শ্রীপুর থানার উপর দিয়ে বয়ে চলা সুতিয়া নদী। এই নদীটি গয়েশপুর ও কাওরাইদ এর উপর দিয়ে গিয়ে ত্রিমহানিতে শীতলক্ষ্যা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।
বর্তমানে কলকারখানার দূষিত বর্জ্যের জন্য নদীটি মারাত্নক দূষণের স্বীকার। ভালুকা থেকে কলকারখানার দূষিত বর্জ্য নদীর পানিতে ফেলা হয় তাতে সুতিয়ায় টলমল জল এখন তুরাগ আর বুড়িগঙ্গার মতো কালো আর দুর্গন্ধযুক্ত। নদীর আশেপাশের বসতিরা এই দূর্গন্ধে অতিষ্ঠ। নদীতে কোন মাছ এবং জলজ প্রাণীর লেশমাত্র নেই।
তাছাড়া একটা বৃহৎ এলাকার উপর দিয়ে যেহেতু নদীটি বয়ে গেছে এবং বর্মীষ্থ ত্রিমহানিতে আরো দুটি গুরুত্বপূর্ণ নদীর সাথে এর সংযোগ হয়েছে এতে করে একটি বিশাল এলাকার জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক নদীই এইসব দূষণে বিলীন হয়ে গেছে । আমরা চাই না আমাদের ঐতিহ্যবাহী সুতিয়া বিলীন হয়ে যাক কিছু স্বর্থবাদী কারখানার মালিকদের অব্যবস্থাপনার জন্য।
আসুন কাওরাইদ-গয়েশপুর নির্বিশেষে সবাই এগিয়ে আসি আমাদের প্রাণের নদীটি বাঁচাতে। এই দুই এলাকার জনগন সম্মিলিত উদ্যোগ নিলে প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সহায়তায় আমরা নদীটিকে বাঁচাতে পারি। আসুন সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের প্রাণের নদী সুতিয়াকে দূষণ থেকে বাঁচাই।
আগামীকাল বিকাল ৪ ঘটিকায় ত্রিমোহনী রাবার ড্রেম এলাকায় সুনিয়া ও ক্ষিরু নদীর পাড়ে একটি মানববন্ধন হবে। আসুন সকলে মানববন্ধনে সামিল হয়ে প্রাণের নদী রক্ষার বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই।ত্রিশাল, ভালুকা,গফরগাঁও, পাগলা ও শ্রীপুর থানার উপর দিয়ে বয়ে চলা সুতিয়া নদী। এই নদীটি গয়েশপুর ও কাওরাইদ এর উপর দিয়ে গিয়ে ত্রিমহানিতে শীতলক্ষ্যা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।
বর্তমানে কলকারখানার দূষিত বর্জ্যের জন্য নদীটি মারাত্নক দূষণের স্বীকার। ভালুকা থেকে কলকারখানার দূষিত বর্জ্য নদীর পানিতে ফেলা হয় তাতে সুতিয়ায় টলমল জল এখন তুরাগ আর বুড়িগঙ্গার মতো কালো আর দুর্গন্ধযুক্ত। নদীর আশেপাশের বসতিরা এই দূর্গন্ধে অতিষ্ঠ। নদীতে কোন মাছ এবং জলজ প্রাণীর লেশমাত্র নেই।
তাছাড়া একটা বৃহৎ এলাকার উপর দিয়ে যেহেতু নদীটি বয়ে গেছে এবং বর্মীষ্থ ত্রিমহানিতে আরো দুটি গুরুত্বপূর্ণ নদীর সাথে এর সংযোগ হয়েছে এতে করে একটি বিশাল এলাকার জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক নদীই এইসব দূষণে বিলীন হয়ে গেছে । আমরা চাই না আমাদের ঐতিহ্যবাহী সুতিয়া বিলীন হয়ে যাক কিছু স্বর্থবাদী কারখানার মালিকদের অব্যবস্থাপনার জন্য।
আসুন কাওরাইদ-গয়েশপুর নির্বিশেষে সবাই এগিয়ে আসি আমাদের প্রাণের নদীটি বাঁচাতে। এই দুই এলাকার জনগন সম্মিলিত উদ্যোগ নিলে প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সহায়তায় আমরা নদীটিকে বাঁচাতে পারি। আসুন সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের প্রাণের নদী সুতিয়াকে দূষণ থেকে বাঁচাই।
আগামীকাল বিকাল ৪ ঘটিকায় ত্রিমোহনী রাবার ড্রেম এলাকায় সুনিয়া ও ক্ষিরু নদীর পাড়ে একটি মানববন্ধন হবে। আসুন সকলে মানববন্ধনে সামিল হয়ে প্রাণের নদী রক্ষার বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই।